
| মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫ | প্রিন্ট | 259 বার পঠিত
গত ০৯ জানুয়ারি ২০২৫ দৈনিক আমার সংবাদ পত্রিকার অনলাইন ও প্রিন্ট ভার্সনে “এক যুগ অপেক্ষায় ডটকম সুয়েটার” সাবহেডে “বীমা দাবি দিচ্ছে না ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের কর্তৃপক্ষের নজরে এসেছে। ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের কোম্পানি সচিব শেখ মো. আনোয়ার হোসেন স্বাক্ষরিত প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়; প্রকাশিত সংবাদে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি সম্পর্কে যেসব তথ্য উপস্থাপন করা হয়েছে তা একপাক্ষিক, মনগড়া, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এছাড়া ডটকম সোয়েটারের দাবির বিষয়টি মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় সংবাদ প্রচার করে আদালত অবমাননার পাশাপাশি কোম্পানির সুনাম নষ্ট করা হয়েছে। যার জন্য কোম্পানির কর্তৃপক্ষ এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জ্ঞাপন করছে পাশাপাশি প্রকৃত সত্য তথ্য উপস্থাপন করে আপনাদের গণমাধ্যমের সংশ্লিষ্ট অনলাইন ও প্রিন্ট ভার্সনে প্রতিবাদলিপি প্রকাশের অনুরোধ করা হচ্ছে।
প্রতিবাদলিপিতে প্রকৃত তথ্য ধারাবাহিকভাবে তুলে ধরে তিনি বলেন; প্রথমত : ডটকম সোয়েটার ২০১৩ সালের ৮ মে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ফার্মগেট শাখায় মর্টগেজ ক্লজের আওতায় ২টি অগ্নি বীমা পলিসি করে। পলিসি ২টির প্রস্তাব পত্রে ডটকম সোয়েটারের পলিসিগুলোর শিরোনামে প্রিমিয়ার ব্যাংক, গুলশান শাখা ও ইউনাটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, গুলশান শাখার নাম বীমা গ্রহিতা হিসেবে নাম উল্লেখ করা হয়। বীমা গ্রহণের ৬ মাসের মধ্যে হঠাৎ করে ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর অন্যায় দাবি আদায়ের লক্ষ্যে উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিকরা কারখানায় ভাঙচুর, রপ্তানির জন্য কার্টন করা মাল ও সুতা লুট করে ডটকম সোয়েটারের। গ্রাহক বীমা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সে যোগাযোগ করলে ফেডারেল কর্তৃপক্ষ আন্তরিকতার সাথে ৩টি জরিপ প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ করে। জরিপকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ডটকম সোয়েটারের নামে ইস্যু করা ২টি পলিসির মধ্যে পলিসি নং- এফআইসি/এফজিবি/এফপি-২১/০৫/২০১৩ এর আওতায় ৩ কোটি ৪২ লাখ ২১ হাজার ৭৩৩ টাকা ও পলিসি নং- এফআইসি/এফজিবি/এফপি-২২/০৫/২০১৩ এর আওতায় ১০ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪১ টাকা ক্ষতি নিরূপন করে প্রতিবেদন দাখিল করে ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট।
ডটকম সোয়েটারের পলিসি দু’টি মর্টগেজ ক্লজের আওতায় করা বিধায় প্রিমিয়ার ব্যাংক বীমা দাবির পুরো অর্থ দাবি করে ২০১৪ সালের ৬ নভেম্বর ২টি লস ভাউচারের ফটোকপি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স দাখিল করেন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর প্রিমিয়ার ব্যাংক আবারও তাগিদ পত্র প্রেরণ করেন। অপরদিকে ইউনাইটেড কর্মার্শিয়াল ব্যাংক ২০১৪ সালের ২২ অক্টোবর, একই বছরের ১৩ নভেম্বর, ২৪ নভেম্বর, ২১ ডিসেম্বর ও ২০১৫ সালের ৩১ মার্চ, ২৯ এপ্রিল ও সর্বশেষ ২০১৭ সালের ৬ মার্চ চিঠির মাধ্যমে বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকার চেক ইউনাইটেড কর্মার্শিয়াল ব্যাংকের অনুকূলে ইস্যু করার অনুরোধ করেন। পরবর্তীতে বীমা দাবি আদায়ের জন্য ২০১৫ সালের ০১ মার্চ ও একই বছরের ০৯ মার্চ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) নিকট অভিযোগ দাখিল করেন। এদিকে ডটকম সোয়েটারও বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা আদায়ের লক্ষ্যে ২০১৪ সালের ২৩ নভেম্বর আইডিআরএ অভিযোগ দাখিল করেন। আইডিআরএ ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর চিঠির মাধ্যমে প্রিমিয়ার ব্যাংক সম্মত হলেই ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংককে দাবির পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারবে বলে জানানো হয়। ২০১৫ সালের ৫ মার্চ ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের বিরুদ্ধে ডটকম সোয়েটার রিট মামলা দায়ের করে মামলার আদেশকপি পাঠিয়ে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংককে দাবির পুরো টাকা পরিশোধের অনুরোধ করেন। কিন্তু মামলার রায়ে দাবি পরিশোধের কোন দিক নির্দেশনা না থাকায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি সুরাহা করার অনুরোধ করেন।
এদিকে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স দাবি পরিশোধে আন্তরিক বিধায় ডটকম সোয়েটারের করা আবেদনের প্রেক্ষিতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের নিকট মর্টগেজকৃত সম্পত্তি নিলামের হাত থেকে রক্ষা করতে মানবিক কারণে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ডটকম সোয়েটারকে বীমা দাবির সর্বমোট ১ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করে। পরবর্তীতে ডটকম সোয়েটার বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পেতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে না জানিয়ে আবারও দ্বিতীয় রিট মামলা দায়ের করেন।
অপরদিকে প্রিমিয়ার ব্যাংকও ২০১৬ সালের ১৮ অক্টোবর বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পেতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন। পাশাপাশি ডটকম সোয়েটার ২০১৭ সালের ৭ জুলাই চিঠির মাধ্যমে দ্বিতীয় রিট মামলা নিষ্পত্তির বিষয় জানিয়ে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে ইন্টারপ্লিডার মামলা দায়ের করার অনুরোধ করেন। পরবর্তীতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ঢাকা দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স মামলা দায়েরের পর ডটকম সোয়েটার ২০১৭ সালের ১৫ নভেম্বর পুনরায় কোম্পানির বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করে ইন্টারপ্লিডার মামলা বাতিলের জন্য যুগ্ন জেলা জজ ৪র্থ আদালতে আবেদন করেন। প্রিমিয়ার ব্যাংক উক্ত আবেদনের বিরোধিতা করায় ডটকম সোয়েটারের আবেদন ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর আদালত খারিজ করে দেয়।
এদিকে দাবি নিষ্পত্তিতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স আন্তরিক হওয়া সত্ত্বেও ডটকম সোয়েটার কর্তৃপক্ষ ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান, অ্যাডভাইজার, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও দাবি বিভাগের প্রধানের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা দায়ের করেন। ২০১৭ সালে করা ফৌজদারী মামলা খারিজ হওয়ার পর ২০১৮ সালে ধারাবাহিকভাবে পুনরায় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে ফৌজদারী রিভিশন মামলা দায়ের করেন। সেই মামলা খারিজ হয় ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর। পরবর্তীতে ডটকম সোয়েটার দাবি নিস্পত্তিতে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য মহামান্য হাইকোর্টে ২০১৮ সালের ২১ অক্টোবর ইন্টারপ্লিডার মামলা খারিজের জন্য সিভিল রিভিশন মামলা দায়ের করেন। ইতিমধ্যে প্রিমিয়ার ব্যাংকও ২০১৯ সালের ১২ সেপ্টেম্বর বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার জন্য তিন দিনের সময় দেন নতুবা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ০২ অক্টোবর আইনজীবীর মতামতসহ বীমাদাবির সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধের অনুরোধ করেন।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ০৭ অক্টোবর আইডিআরএ ডটকম সোয়েটারের করা অভিযোগ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে ডটকম সোয়েটার, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সমন্বয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রিমিয়ার ব্যাংককে অবহিত না করে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স নিয়মবর্হিভূতভাবে ডটকম সোয়েটার ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংককে দাবি পরিশোধের অভিযোগ উত্থাপন করেন প্রিমিয়ার ব্যাংক। পরবর্তীতে সভায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা উপস্থিত হয়ে লিখিত বক্তব্যে বীমা দাবির অবশিষ্ট ২ কোটি ৩১ হাজার ৮৪ টাকা পরিশোধের বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে মধ্যস্থতা করার অনুরোধ করেন।
এদিকে, বীমা দাবি দু’পক্ষ দাবি করায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিভ টু আপিল ৭৯/২০২২ দায়ের করে নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করেন। অপরদিকে ২০২২ সালের ২৭ জানুয়ারি ইমেইলে প্রেরণ করা এক চিঠির মাধ্যমে প্রিমিয়ার ব্যাংক ইতিপূর্বে বীমাদাবির টাকা দাবি করে যে সমস্ত চিঠিপত্র ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে দিয়েছে তা বাতিল বিবেচনা করে ডটকম সোয়েটারকে বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার অনুরোধ করে। প্রিমিয়ার ব্যাংকের অনাপত্তি পত্র ও লিভ টু আপিলের রায়ের আলোকে ডটকম সোয়েটারের নামে ২০২৩ সালের ১০ জুলাই অবশিষ্ট ২ কোটি ৩১ হাজার ৪৭৪ টাকার চেক ইস্যু করে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে কোম্পানির প্রধান কার্যালয় থেকে চেক সংগ্রহ করার জন্য ডটকম সোয়েটারকে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু ডটকম সোয়েটার উক্ত চেক গ্রহণ না করে পুনরায় বীমা আইন ২০১০ এর ৭২ ধারায় বিলম্ব সুদসহ দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আইডিআরএ’র বিরোধ নিষ্পত্তি, কমিটি-২ বরাবরে ‘ডিসপুট রেজুলেশন মামলা’ দায়ের করেন। এই মামলায় বিরোধ নিষ্পত্তি কমিটি-২ বিলম্বসুদ সহ ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৯২ হাজার ৮৭১ টাকা পরিশোধের জন্য রায় প্রদান করে। ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স গ্রাহক বান্ধব প্রতিষ্ঠান হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের এই রায় বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডটকম সোয়েটারের বরাবরে ২০২৪ সালের ৬ জুন চিঠি এবং ইমেইল অবহিত করেন। পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ৯ জুন আইডিআরএ’র চেয়ারম্যানের দপ্তরে উপস্থিত হয়ে চেক গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলেও চেক গ্রহণ করেননি ডটকম সোয়েটার কর্তৃপক্ষ। উল্টো আদালতে ডটকম সোয়েটার কর্তৃপক্ষ বীমা উন্নয়ন নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষে’র বিরোধ নিষ্পত্তি কমিটি-২ কে ১নং বিবাদী, নিয়ন্ত্রণ সংস্থাকে ২নং বিবাদী ও ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিকে ৩নং বিবাদী করে মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে মামলা দায়ের করেছেন। উক্ত মামলা শুনানীর জন্য অপেক্ষমান রয়েছেন। বিচারাধীন মামলা সম্পর্কে সঠিক তথ্য উপস্থাপন না করে সংবাদ প্রচার করা আদালত অবমাননার শামিল।
দ্বিতীয়ত: বীমা আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বাকিতে ব্যবসা, অতিরিক্ত কমিশন প্রদান, রাজস্ব ফাঁকি জালজালিয়াতি এবং ট্যারিফ রেইট লঙ্ঘনসহ এমন আরও অসংখ্য অভিযোগ কথা বলা হয়েছে প্রতিবেদনে। যেগুলো সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। যার সাথে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের কোন সম্পর্ক নেই। প্রথম প্রজন্মের কোম্পানি হিসেবে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়ে অত্যন্ত সুনাম ও স্বচ্ছতার সাথে ব্যবসা করে গ্রাহকের আস্থা অর্জন করে আসছে।
তৃতীয়ত: প্রতিবেদনে “বীমা আইন ২০১০ এর ৭২ ধারার এক উপধারা অনুযায়ী ক্ষতিগ্রস্ত বীমা দাবিদারের ক্ষতির অর্থ ৯০ দিনের মধ্যে বীমাগ্রহীতাকে পরিশোধের বিধান রয়েছে উল্লেখ করে বিধানের তোয়াক্কা না করে ডটকম সোয়েটারের বীমা দাবি পরিশোধ করছে না ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স”। এখানে বীমা দাবি দিচ্ছে না বলে যে বক্তব্য প্রতিবেদক উপস্থাপন করেছে তা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, কাল্পনিক ও প্রতিবেদকের মনগড়া বক্তব্য।
এখানে উল্লেখ্য যে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ৯০ দিনের মধ্যে যেকোন গ্রাহকের যথাযথ ডকুমেন্ট পেলে বীমা দাবি পরিশোধে বদ্ধপরিকর। ডটকম সোয়েটার কর্তৃপক্ষ পক্ষ যথাসময়ে ডকুমেন্ট প্রদানে ব্যর্থ ও মর্টগেজ ক্লোজের আওতায় দুই ব্যাংক একই দাবি আদায়ে তৎপরতা ও একের পর ডটকম সোয়েটারের কর্তৃপক্ষ কর্তৃক সৃষ্ট আইনি জটিলতার কারণে দাবি পরিশোধে বিলম্ব হচ্ছে। এখানে আরো উল্লেখ্য যে, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স বীমা দাবি পরিশোধে আন্তরিক হওয়ার কারণে ডটকম সোয়েটারের বীমা দাবির ১ কোটি ৫২ লাখ টাকা ইতিমধ্যে পরিশোধ করে।
বীমা আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স বীমা দাবি পরিশোধে সর্বদা তৎপর। ইতিপূর্বে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ডটকম সোয়েটারের মতো সমসাময়িক বিভিন্ন বীমা গ্রহিতার অনেক বড় বড় বীমা দাবী পরিশোধ করতে সক্ষম হয়েছে। যেমন; যমুনা গ্রুপের দুটি বীমা দাবি একটি হচ্ছে ২৪ কোটি এক লাখ টাকা ও অন্যটি ৫ কোটি ৬৬ লাখ টাকা; অটবি’র ১৮ কোটি ৭৩ লাখ টাকা; মার্শাল হোমসের ৬ কোটি; মদিনা গ্রুপের চারটি বীমা দাবি যথাক্রমে ১ কোটি ৮৪ লাখ, ৩ কোটি, ১ কোটি ও ২ কোটি ২০ লাখ; ভিয়েলা টেক্সটাইলের ৪ কোটি ৫১ লাখ টাকা; ডার্ড কম্পোজিট লিমিটেডের দুটি বীমা দাবি ৩ কোটি ৫২ লাখ ও ১ কোটি; গাজী অটো টায়ার ২ কোটি ৪২ লাখ, একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের ১ কোটি; হরাইজন প্লাস্টিক কোম্পানির ৪ কোটি ৪ লাখ এবং প্রিমিয়ার সিমেন্টের প্রায় ২ কোটিসহ ছোট, বড় আরো অনেক বীমা দাবী নিষ্পত্তি করা হয়েছে।
প্রতিবাদলিপিতে সংশ্লিষ্ট অনলাইন ও প্রিন্ট ভার্সনে উক্ত প্রতিবাদ প্রচার ও ছাপার মাধ্যমে প্রকৃত ঘটনা তুলে ধরার আহ্বান জানান ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স কর্তৃপক্ষ। -বিজ্ঞপ্তি
Posted ২:৩২ অপরাহ্ণ | মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি ২০২৫
প্রতিদিনের অর্থনীতি | Protidiner Arthonity