
| বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪ | প্রিন্ট | 711 বার পঠিত
দেশের বীমা খাতে গ্রাহকের দাবি (ক্লেইম) পরিশোধে অনিহার বিভিন্ন নজির থাকলেও এবার উল্টো দাবিকৃত ক্ষতিপূরণ গ্রহণে অনিহার খবর পাওয়া যায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স সূত্রে। জানা যায়, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ক্লেইম পরিশোধে আন্তরিক হওয়া সত্ত্বেও ক্ষতিপূরণের চেক গ্রহণ করছেন না ডটকম সোয়েটার। সর্বশেষ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) বিরোধ নিষ্পত্তি, কমিটি-২ এর নিকট বীমা গ্রাহকের করা ডিসপুট রেজুলেশন মামলার রায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স মেনে নিলেও রায়ে পুরোপুরি সন্তুষ্ট না হওয়ায় ক্ষতিপূরণের চেক গ্রহণ করেনি বীমা গ্রাহক ডটকম সোয়েটারের কর্তৃপক্ষ।
দাবি সংক্রান্ত ডটকম সোয়েটারের দায়েরকৃত মামলায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের লিখিত জবাবে জানা যায়, ২০১৩ সালের ৮ মে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের ফার্মগেট শাখায় মর্টগেজ ক্লজের আওতায় ২টি অগ্নি বীমা পলিসি করে ডটকম সোয়েটার। পলিসি ২টির প্রস্তাব পত্রে ডটকম সোয়েটারের পলিসিগুলোর শিরোনামে প্রিমিয়ার ব্যাংক, গুলশান শাখা ও ইউনাটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, গুলশান শাখার নাম বীমা গ্রহিতা হিসেবে নাম উল্লেখ করা হয়।
বীমা গ্রহণের ৬ মাসের মধ্যে হঠাৎ করে ২০১৩ সালের ১৪ নভেম্বর অন্যায় দাবি আদায়ের লক্ষ্যে উচ্ছৃঙ্খল শ্রমিকরা কারখানায় ভাঙচুর, রপ্তানির জন্য কার্টন করা মাল ও সুতা লুট করলে ডটকম সোয়েটারের কারাখানা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়। ক্ষতিগ্রস্ত বীমা গ্রাহক বীমা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে বীমা কোম্পানিতে যোগাযোগ করলে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপন করার জন্য ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ৩টি জরিপ প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ করে। জরিপকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ডটকম সোয়েটারের নামে ইস্যু করা ২টি পলিসির মধ্যে পলিসি নং- এফআইসি/এফজিবি/এফপি-২১/০৫/২০১৩ এর আওতায় ৩ কোটি ৪২ লাখ ২১ হাজার ৭৩৩ টাকা ও পলিসি নং- এফআইসি/এফজিবি/এফপি-২২/০৫/২০১৩ এর আওতায় ১০ লাখ ৩৯ হাজার ৭৪১ টাকা ক্ষতি নিরূপন করে প্রতিবেদন দাখিল করে ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট।
যেহেতু পলিসি দু’টি মর্টগেজ ক্লজের আওতায় করা তার জন্য প্রিমিয়ার ব্যাংক বীমা দাবির পুরো অর্থ দাবি করে ২০১৪ সালের ৬ নভেম্বর ২টি লস ভাউচারের ফটোকপি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স দাখিল করেন। পরবর্তীতে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর প্রিমিয়ার ব্যাংক আবারও তাগিদ পত্র প্রেরণ করেন। অপরদিকে ইউনাইটেড কর্মার্শিয়াল ব্যাংক ২০১৪ সালের ২২ অক্টোবর, একই বছরের ১৩ নভেম্বর, ২৪ নভেম্বর, ২১ ডিসেম্বর ও ২০১৫ সালের ৩১ মার্চ, ২৯ এপ্রিল ও সর্বশেষ ২০১৭ সালের ৬ মার্চ চিঠির মাধ্যমে বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকার চেক ইউনাইটেড কর্মার্শিয়াল ব্যাংকের অনুকূলে ইস্যু করার অনুরোধ করেন। পরবর্তীতে বীমা দাবি আদায়ের জন্য ২০১৫ সালের ০১ মার্চ ও একই বছরের ০৯ মার্চ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) নিকট অভিযোগ দাখিল করেন। এদিকে ডটকম সোয়েটারও বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা আদায়ের লক্ষ্যে ২০১৪ সালের ২৩ নভেম্বর আইডিআরএ অভিযোগ দাখিল করেন। আইডিআরএ ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর চিঠির মাধ্যমে প্রিমিয়ার ব্যাংক সম্মত হলেই ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংককে দাবির পুরো টাকা পরিশোধ করতে পারবে বলে জানানো হয়।
এদিকে, ২০১৫ সালের ৫ মার্চ ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের বিরুদ্ধে ডটকম সোয়েটার রিট মামলা দায়ের করে মামলার আদেশকপি পাঠিয়ে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংককে দাবির পুরো টাকা পরিশোধের অনুরোধ করেন। কিন্তু মামলার রায়ে দাবি পরিশোধের কোন দিক নির্দেশনা না থাকায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি সুরাহা করার অনুরোধ করেন। এরই মধ্যে ডটকম সোয়েটারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের নিকট মর্টগেজকৃত সম্পত্তি নিলামের হাত থেকে রক্ষা ও মানবিক কারণে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক ও ডটকম সোয়েটারকে বীমা দাবির সর্বমোট ১ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স। তারপরও ডটকম সোয়েটার বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পেতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে না জানিয়ে দ্বিতীয় রিট মামলা দায়ের করেন।
অপরদিকে প্রিমিয়ার ব্যাংকও ২০১৬ সালের ১৮ অক্টোবর বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পেতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করেন। পাশাপাশি ডটকম সোয়েটার ২০১৭ সালের ৭ জুলাই চিঠির মাধ্যমে দ্বিতীয় রিট মামলা নিষ্পত্তির বিষয় জানিয়ে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে ইন্টারপ্লিডার মামলা দায়ের করার অনুরোধ করেন। পরবর্তীতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স ঢাকা দেওয়ানী আদালতে মামলা দায়ের করে আইডিআরএ অবহিত করেন। ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স মামলা দায়েরের পর ডটকম সোয়েটার ২০১৭ সালের ১৫ নভেম্বর পুনরায় কোম্পানির বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ প্রেরণ করে ইন্টারপ্লিডার মামলা বাতিলের জন্য যুগ্ন জেলা জজ ৪র্থ আদালতে আবেদন করেন। প্রিমিয়ার ব্যাংক উক্ত আবেদনের বিরোধিতা করায় ডটকম সোয়েটারের আবেদন ২০১৮ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর আদালত খারিজ করে দেয়।
এদিকে দাবি নিষ্পত্তিতে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স আন্তরিক হওয়া সত্ত্বেও ডটকম সোয়েটার ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের চেয়ারম্যান, অ্যাডভাইজার, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও দাবি বিভাগের প্রধানের বিরুদ্ধে ফৌজদারী মামলা দায়েরের পাশাপাশি বিভিন্ন মিডিয়ায় কোম্পানির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালান বলে জানা যায়। ২০১৭ সালে করা ফৌজদারী মামলা খারিজ হওয়ার পর ২০১৮ সালে ধারাবাহিকভাবে পুনরায় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতে ফৌজদারী রিভিশন মামলা দায়ের করেন। সেই মামলা খারিজ হয় ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর। পরবর্তীতে ডটকম সোয়েটার দাবি নিস্পত্তিতে বিঘ্ন ঘটানোর জন্য মহামান্য হাইকোর্টে ২০১৮ সালের ২১ অক্টোবর ইন্টারপ্লিডার মামলা খারিজের জন্য সিভিল রিভিশন মামলা দায়ের করেন।
ইতিমধ্যে প্রিমিয়ার ব্যাংকও ২০১৯ সালের ১২ সেক্টেম্বর বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার জন্য তিন দিনের সময় দেন নতুবা আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের কথা জানান। পরবর্তীতে ২০১৯ সালের ০২ অক্টোবর আইনজীবীর মতামতসহ বীমাদাবির সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধের অনুরোধ করেন।
সর্বশেষ ২০২০ সালের ০৭ অক্টোবর আইডিআরএ ডটকম সোয়েটারের করা অভিযোগ নিষ্পত্তির লক্ষ্যে ডটকম সোয়েটার, প্রিমিয়ার ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের সমন্বয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রিমিয়ার ব্যাংককে অবহিত না করে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স নিয়মবর্হিভূতভাবে ডটকম সোয়েটার ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংককে দাবি পরিশোধের অভিযোগ উত্থাপন করেন প্রিমিয়ার ব্যাংক। পরবর্তীতে সভায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা উপস্থিত হয়ে লিখিত বক্তব্যে বীমা দাবির অবশিষ্ট ২ কোটি ৩১ হাজার ৮৪ টাকা পরিশোধের বিষয়ে আইডিআরএকে মধ্যস্ততা করার অনুরোধ করেন।
এদিকে, বীমা দাবি দু’পক্ষ দাবি করায় ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স লিভ টু আপিল ৭৯/২০২২ দায়ের করে আইডিআরএ অবহিত করেন। অপরদিকে ২০২২ সালের ২৭ জানুয়ারি ইমেইলে প্রেরণ করা এক চিঠির মাধ্যমে প্রিমিয়ার ব্যাংক ইতিপূর্বে বীমাদাবির টাকা দাবি করে যে সমস্ত চিঠিপত্র ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সকে দিয়েছে তা বাতিল বিবেচনা করে ডটকম সোয়েটারকে বীমা দাবির সম্পূর্ণ টাকা পরিশোধ করার অনুরোধ করে। প্রিমিয়ার ব্যাংকের অনাপত্তি পত্র ও লিভ টু আপিলের রায়ের আলোকে ডটকম সোয়েটারের নামে ২০২৩ সালের ১০ জুলাই অবশিষ্ট ২ কোটি ৩১ হাজার ৪৭৪ টাকার চেক ইস্যু করে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স আইডিআরএ অবহিত করে কোম্পানির প্রধান কার্যালয় থেকে চেক সংগ্রহ করার জন্য ডটকম সোয়েটারকে অনুরোধ করা হয়। কিন্তু ডটকম সোয়েটার উক্ত চেক গ্রহণ না করে পুনরায় বীমা আইন ২০১০ এর ৭২ ধারায় বিলম্ব সুদসহ দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আইডিআরএ’র বিরোধ নিষ্পত্তি, কমিটি-২ বরাবরে ‘ডিসপুট রেজুলেশন মামলা’ দায়ের করেন। এই মামলায় বিরোধ নিষ্পত্তি কমিটি-২ বিলম্বসুদ সহ ৩ কোটি ৭৮ লাখ ৯২ হাজার ৮৭১ টাকা পরিশোধের জন্য রায় প্রদান করে। ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স গ্রাহক বান্ধব প্রতিষ্ঠান হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের এই রায় বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ডটকম সোয়েটারের বরাবরে ২০২৪ সালের ৬ জুন চিঠি এবং ইমেইল অবহিত করেন। পরবর্তীতে ২০২৪ সালের ৯ জুন আইডিআরএ’র চেয়ারম্যানের দপ্তরে উপস্থিত হয়ে চেক গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হলেও চেক গ্রহণ করেননি বলে জানা যায়।
ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের বীমা দাবি নিয়ে জটিলতার বিষয়ে খাত সংশ্লিষ্টদের মতামত নিয়ে জানা যায়, মর্টগেজ করা সম্পত্তিতে বীমা করা হলে উক্ত সম্পত্তি একাধিক ব্যাংক বা ফিনান্সিয়াল কোন ইনস্টিটিউটে বন্ধক থাকলে বীমা দাবি পরিশোধের সময় বন্ধকি সম্পত্তিতে ব্যাংকের দায়ের অনুপাত ও পলিসির শর্ত অনুসারে বীমা দাবি পরিশোধ করতে হয়। এক্ষেত্রে যেহেতু ডটকম সোয়েটারের বীমাকৃত সম্পত্তি প্রিমিয়ার ব্যাংক ও ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের নিকট দায়বদ্ধ এইজন্যই এই জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে। তারা আরো বলেন, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স দাবি পরিশোধে আন্তরিক হওয়া সত্ত্বেও দাবি পরিশোধ করতে পারেনি আইনগত জটিলতার কারণে।
ক্ষতিপূরণের চূড়ান্ত চেক গ্রহণ না করার বিষয়ে ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা এ এম এম মহিউদ্দিন চৌধুরীর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ফেডারেল ইন্স্যুরেন্স গ্রাহকের বীমা দাবি পরিশোধে সর্বদা তৎপর। তিনি বলেন, আমি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সে ২০১৭ সালে যোগদানের পর থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত প্রায় ১০৯ কোটি বীমা দাবি পরিশোধ করেছি। এর মধ্যে যমুনা অটোমোবাইল কোম্পানির প্রায় ২৪ কোটি টাকার বীমা দাবিও ছিলো। এছাড়া অটবি লিমিটেডের ১৮ কোটি টাকা বীমা দাবি আমরা অত্যন্ত স্বচ্ছতার সাথে পরিশোধ করেছি। এরকম আরো অনেক কোম্পানি রয়েছে যেমন, হরাইজন প্লাস্টিক ইন্ডাস্ট্রিজ, শামীম কম্পোজিট টেক্সটাইলস, ডার্ট কম্পোজিট টেক্সটাইল লিমিটেড, মার্শাল হোমস এবং ভিয়েনা টেক্সটাইল লিমিটেডের মতো অনেক কোম্পানির প্রায় ৪ থেকে ৫ কোটি অঙ্কের বীমা দাবি পরিশোধ করেছি। কারো সাথে তেমন কোন সমস্যা হয়নি। কিন্তু ডট কম সোয়েটারের বীমা দাবির বিষয়টি আমি ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সে যোগদানের পূর্বের ঘটনা। তারপরও এই বীমা দাবি পরিশোধে আমরা অত্যন্ত আন্তরিক ছিলাম। কিন্তু বীমা দাবি দুটি ব্যাংক এককভাবে দাবি করাসহ আইনগত জটিলতার জন্য দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়েছে। এছাড়া আমরা বীমা দাবি পরিশোধে আন্তরিক ছিলাম বলে চূড়ান্ত নিষ্পত্তির আগে দাবির প্রায় এক তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ১ কোটি ৫২ লাখ ৩০ হাজার টাকা পরিশোধ করেছি। তারপরও দাবির যে বাকী অংশ ছিলো তা নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের রায় মেনে নিয়ে সেটার সাথে বিলম্বসুদ সহ পরিশোধে আগ্রহী। কিন্তু ডটকম সোয়েটার কেন দাবি গ্রহণ করছেন না তা ডটকম সোয়েটারের কর্তৃপক্ষই ভালো বলতে পারবেন।
ফেডারেল ইন্স্যুরেন্সের বীমা দাবির ক্ষতিপূরণের চেক গ্রহণ না করার বিষয়ে ডটকম সোয়েটারের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ফয়জুল আহসানের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ আইন মেনে রায় দেয়নি। আইডিআরএ”র বিরোধ নিষ্পত্তি, কমিটি-২ একতরফা রায় প্রদান করে। এজন্য আমি ক্ষতিপূরণের চেক গ্রহণ করিনি।
Posted ৪:৩১ অপরাহ্ণ | বুধবার, ০৩ জুলাই ২০২৪
প্রতিদিনের অর্থনীতি | Protidiner Arthonity