
| বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | প্রিন্ট | 162 বার পঠিত
জেনিথ ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের র্যাপিড বিজনেস প্লান ২০২৫ ম্যানেজার কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর আইডিইবি ভবনে অনুষ্ঠিত কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির কোম্পানির ভাইস চেয়ারম্যান এটিএম এনায়েত উল্লাহ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরামের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এস এম নুরুজ্জামান।
কোম্পানির সিনিয়র ডিএমডি সৈয়দ মাসকুরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এস এম নুরুজ্জামান বলেন, জেনিথ ইসলামী লাইফের আর্থিক ভিত্তি যথেষ্ট শক্তিশালী। আমাদের সব গ্রাহক যদি একসাথে তাদের পলিসি সারেন্ডার করে সেই টাকাও দেয়ার সক্ষমতা রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, আমাদের একটা বীমা দাবিও পেন্ডিং নেই। চ্যালেঞ্জ করে বলতে পারি- জেনিথ ইসলামী লাইফে বৈধ কোন দাবি পেন্ডিং আছে এমন কোন প্রমাণ কেউ দেখাতে পারবেন না। আমরা সর্বদাই গ্রাহকসেবাকে প্রাধান্য দেই। গ্রাহকদের যাতে কোন হয়রানির শিকার হতে না হয় সে চেষ্টাই আমরা করি। বীমা গ্রাহকদের টাকা আমরা সঠিক যায়গায় বিনিয়োগ করে থাকি। যত্রতত্র যায়গা-জমি কিনে হরিলুটের কোন উদ্যোগ আমাদের পরিচালকরা নেননি। গ্রাহকদের টাকা আমাদের কাছে আমানত। এই আমানত আমরা সঠিকভাবে সংরক্ষণ করার চেষ্টা করি।
বিপুল সংখ্যক বীমা কর্মীদের উদ্দেশ্যে এস এম নুরুজ্জামান বলেন, আমাদের কোন লেনদেন ক্যাশ বা হাতে হাতে হয় না। সব লেনদেনই হয় ব্যাংকিং চ্যানেলে অথবা বিকাশ-রকেটের মতো মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে। গ্রাহকদের আপনারা প্রিমিয়ামের টাকা সবসময় তাদেরকে ব্যাংকের মাধ্যমে জমা দিতে বলবেন।
গ্রাহকদেরকে কখনো মিথ্যা কোন প্রতিশ্রুতি না দেয়ার আহবান জানিয়েছে তিনি বলেন, যা সত্য তাই আপনারা গ্রাহকদের জানাবেন। কোম্পানির সুযোগ-সুবিধা সম্পর্কে অতিরঞ্জিত কিছু বলবেন না। আমাদের কোম্পানির ওয়েবসাইটে সব কিছুই দেয়া আছে; গ্রাহকদের জন্য বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষাতেই তা লেখা আছে।
এস এম নুরুজ্জামান আরা বলেন, জেনিথ ইসলামী লাইফের ওপর আস্থা রেখে দেশের সরকারি-বেসরকারি ৬টি বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের সাথে বীমা চুক্তি করেছে। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী ও তাদের পরিবারের সদস্যরা আমাদের বীমা সেবা গ্রহণ করছেন।
Posted ৭:১৮ অপরাহ্ণ | বুধবার, ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
প্রতিদিনের অর্থনীতি | Protidiner Arthonity